Keyboard নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
7
কী-বোর্ড কি? কম্পিউটারে সাধারণত কয় ধরনের কী-বোর্ড ব্যবহৃত হয়।
কীবোর্ড কম্পিউটারের অন্যতম ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন
বর্ণমালা ও সংখ্যা লেখার জন্য কতগুলো কী বা চাবি বিশিষ্ট বোর্ড-কে কীবোর্ড বলা হয়।
কম্পিউটারে লেখা পাঠাতে এবং কমান্ড প্রয়োগ করতে কীবোর্ড ব্যবহৃত হয়। কীবোর্ডের
আকৃতি দেখতে অনেকটা টাইপরাইটারের মত। তবে টাইপরাইটার অপেক্ষা কীবোর্ডে অতিরিক্ত
কতিপয় কী সংযোজন করা থাকে। এই অতিরিক্ত কীগুলির সাহায্যে বিভিন্ন প্রোগ্রামে কমান্ড
প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। কীবোর্ড সাধারণত ৪ প্রকারের যথা: Serial Keboard, PS2 Keyboard, USB Keyboard, Coardless Keyboard. তবে বর্তমানে ৩ ধরণের কীবোর্ড বেশী ব্যবহৃত হয়
যেমন:- PS2 Keyboard, USB Keyboard,
Coardless Keyboard.
***
7 কী-বোর্ডে কতগুলো কী থাকে?
কী-বোর্ডের সাহায্যে বিভিন্ন বর্ণমালা ও সংখ্যা লিখন এবং অন্যান্য
নির্দেশদানের জন্য ১০৪টি কী হতে ১১০টি কী থাকে। তবে কীবোর্ডের ধরণ অনুযায়ী এই
সংখ্যার মান কম-বেশী হতে পারে।
7 কী-বোর্ডে সন্নিবেশিত বিভিন্ন ধরনের কী-র নাম এবং
উহার ব্যবহার সম্পর্কে নিন্মে বর্ণনা করা হলো।
বিভিন্ন ধরনের কার্য সম্পাদনের জন্যে কম্পিউটারের কীবোর্ডে
বিভিন্ন ধরনের কী রয়েছে। যেমন:- অপারেশন কী, কার্সর কী, ফাংশন কী, নিউমেরীক
কীপ্যাড এবং স্পেশাল কী। সুস্পষ্ট ধারনার জন্য নিম্নে একটি কিবোর্ডের চিত্র দেয়া
হলো:
7 অপারেশন কী কোন গুলো এবং উহার ব্যবহার?
কীবোর্ডর মাঝামাঝি অবস্থিত A হতে Z পর্যন্ত 1 হতে 0 এবং ` ~ - _ = + \ t ৎ ইত্যাদি চিহ্ন মুদ্রিত কী-সমূহ হচ্ছে
অপারেশন কী। কীবোর্ডে অপারেশন কী গুলোর সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি এবং এগুলোই বেশি
ব্যবহৃত হয়।
7 কার্সর কী কোন গুলো এবং এর ব্যবহার কি রূপ?
কার্সর নিয়ন্ত্রণের জন্য কীবোর্ডের ডান দিকে
নিম্নাংশে সন্নিবেশিত তীর চিহ্ন সমূহ কী গুলোকে কার্সর কী বলা হয়। কার্সর কী গুলোর
মাধ্যমে কার্সর নিয়ন্ত্রণ করে মনিটরের পর্দায় কাজের স্থান নির্দিষ্ট করা হয়।
কার্সরকে নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখে বিভিন্ন দিকে স্থানান্তর করতে এই কী গুলো ব্যবহৃত
হয়। যেমন: Left
(ï) Right (ð) Up (ñ) এবং Down (ò) প্রভৃতি এ্যারো কী’র সাহায্যে
কার্সর যথাক্রমে বাম, ডান, উপরে এবং নিচরে দিকে স্থানান্তর করা যায়। Page Up, Page Down কী গুলোর সাহায্যে
কার্সরকে এক পাতা উপরে বা নিচে নেয়া যায়। Home কী চাপলে কার্সর লাইনের প্রথমে এবং End কী চাপলে কার্সর লাইনের শেষে যায়। Crtl + Home কী চাপলে কার্সর ডকুমেন্টের
একেবারে প্রথমে এবং Crtl + End কী চাপলে কার্সর ডকুমেন্টের একেবারে শেষের দিকে যায়।
7 ফাংশন কী বলতে কি বুঝায়? ফাংশন কীসমুহের ব্যবহার কি?
বিশেষ কিছু কার্য সম্পাদনের জন্য কম্পিউটারের
কীবোর্ডের বাম পার্শ্বের ওপরে সন্নিবেশিত যেমন: F1...F12 নম্বরযুক্ত কীগুলোকে ফাংশন কী বলা
হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্য সম্পাদনের জন্য ফাংশন কী গুলোর ব্যবহার খুব জনপ্রিয়।
ফাংশন কীগুলোর মাধ্যমে তথ্য সংযোজন, বিয়োজন, সম্পাদনা, মেনুস্থিত বিভিন্ন কমান্ড
বা অপশন নির্বাচন করা হয়। বিভিন্নি প্যাকেজের ক্ষেত্রে ফাংশন কীগুলোর ব্যবহার
বিভিন্ন ধরনের হতে পারে।
7 নিউমেরিক কী প্যাডের ব্যবহার ?
কীবোর্ডের ডান দিকে সাধারণ ক্যালকুলেটরের মতো
১৭টি কী গুচ্ছের অংশকে নিউমেরিক কী প্যাড বলা হয়। পরিসংখ্যান ও গণিত বিষয়ক কাজের
জন্য নিউমেরিক কী প্যাড ব্যবহার জনপ্রিয়। নিউমেরিক কী প্যাডের উপরের বাম পাশে
অবস্থিত Num
Lock লেখাযুক্ত
কী-টি উক্ত নিউমেরিক কী প্যাডের অন-অফ কী বা সুইচ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এখানকার
অধিকাংশ কী ব্যবহার করে দ্বৈত কাজ সম্পাদন করা যায়। যেমন, 7 লেখা কী-টির নিচে Home লেখা রয়েছে। Num Lock কী অন থাকা অবস্থায় এটি
চাপলে 7 লেখা হয়। আর Num Lock কী অফ থাকলে এটি চাপলে
কার্সর যে লাইনে অবস্থান করে সেই লাইনের শুরুতে চলে যায়। অনুরূপভাবে 1, 2, 3, 4, 6, 8, 9 কী গুলোও দ্বৈত কাজ করে
থাকে। অর্থাৎ Num Lock কী
অন থাকলে গাণিতিক ফাংশনগুলো কাজ করে, আর Num Lock কী অফ থাকলে নিউমেরিক কীসমূহের End, Down arrowò, Pg Dn, Left arrow ï, Right arrow ð, Home, Up arrwoñ, এবং Pg Up ইত্যাদি লিখা বা চিহ্নত কী গুলো
কাজ করে।
7
কীবোর্ডের Special Key-সমূহের ব্যবহার?
কী-বোর্ডের Special
Key-কী সমূহের মধ্যে Enter key, Spacebar key, Alt key, Ctrl key, Shift key,
Tab key, Back Space key, Caps Lock key, Delete key, Esc key, Pause/Break key,
Microsoft key, Print Screen SysRg key ইত্যাদি অন্যতম।
7 Spacebar key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের নিচের সারিতে অবস্থিত সবচেয়ে লম্বা
কী-টিকে Spacebar key বলা হয়। লেখার সময় দুটি ক্যারেক্টার বা ওয়ার্ডের
মাঝে ফাঁকা রাখার জন্য Spacebar key-টি ব্যবহার করা হয়। প্রতিবার Spacebar
চাপলে কার্সর এক অক্ষর ডান দিকে যায়। যদি কোন লেখার মাঝে কার্সর রেখে Spacebar
চাপা যায় তবে লেখা সমূহ ডানদিকে সরে যেতে থাকে।
7 Enter
key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডে সাধারণত দুটি Enter key থাকে। একটি মাঝামাঝি
অবস্থানের ডান দিকে এবং অন্যটি কী-বোর্ডের নীচের সারির ডান দিকে, অর্থাৎ নিউমেরিক
কী-প্যাডে। যে কোন কমান্ড নির্বাচন করে তা বাস্তবায়নের জন্য মাউস ক্লিকের পরিবর্তে
Enter key ব্যবহৃত হয়। আবার লেখার
সময় এক লাইন থেকে পরবর্তী লাইন তৈরীর জন্যও Enter key চাপতে হয়।
7 Alt key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের নীচের সারিতে
স্পেসবারের ডানে এবং বামে Alt লিখিত একটি করে মোট দু’টি Alt key থাকে। Alt key-এর সাথে অপর কোন কী চেপে সহজেই যে
কোন নির্দেশ বাস্তবায়ন করা যায়। যেমন: কোন প্যাজেক প্রোগ্রাম চালু করে Alt +F (অর্থাৎ Alt key চেপে ধরে F কী) চাপলে File মেনু ওপেন হয়। এক কথায় যে
কোন Hot key
Active করার
জন্য বা Hot
key সম্বালিত
কোন মেনু খোলার জন্য Alt key
ব্যবহার করা হয়।
7 Ctrl
key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের নীচের সারিতে ডান ও বামে Ctrl মদ্রিত
একটি করে মোট দু’টি Ctrl key থাকে। Ctrl
key-এর সাথে অপর এক বা
একাধিক সহযোগী কী চেপে সহজেই যে কোন নির্দেশ বাস্তবায়ন করা যায়। যেমন: ডসের কোন
কমান্ড প্রয়োগ করার পর যদি মাঝপথে ঐ কমান্ডটি বাতিল করার প্রয়োজন হয় তাহলে Ctrl+C অথবা Ctrl+Back
key চাপলে চলমান কমান্ডটি
বাতিল হয়ে কার্সর পূনরায় ডস প্রম্পটে চলে আসে। এছাড় আরো গুরুত্বপূর্ণ নানাবিধ
কমান্ড প্রয়োগের ক্ষেত্রে Ctrl key-এর ব্যবহার হয়ে থাকে যা এই বইটির কী-বোর্ড কমান্ড
অধ্যায়ে দেখানো হয়েছে।
7
Microsoft key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের নীচের সারিতে স্পেসবারের উভয় পার্শ্বে
Ctrl key ও Alt key দ্বয়ের মাঝে মাইক্রোসফ্ট কোম্পানির লগো সম্বলিত
একটি করে মোট দু’টি মাইক্রোসফ্ট কী রয়েছ। মাইক্রোসফ্ট কর্তৃক নির্মিত অপারেটিং
সিস্টেম কী বিশেষ কার্য সম্পাদন করে। যেমন: {ÿ}মাইক্রোসফ্ট কী +D
key চাপলে পর্দায় খোলা সব
প্রোগ্রাম বন্ধ হয়ে ডেস্কটপ প্রদর্শিত হয়, {ÿ]}মাইক্রোসফ্ট কী +E
key চাপলে উইন্ডোজ
এক্সপ্লোরার প্রোগ্রাম চালু হয়, মাইক্রোসফ্ট কী একবার চাপার পর, পর পর দুইবার U key চাপলে
কম্পিউটার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
7 Shift key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের নিচ থেকে দ্বিতীয় সারিতে দুই Ctrl key-এর উপরে লিখিত দু’টি Shift key থাকে। Shift
key-এর সাথে অপর কোন সহযোগী
কী চেপে সহজেই কোন নির্দেশ বাস্তবায়ন করা যায়। আবার ইংরোজীতে লেখার সময় Shift key চেপে ধরে যে কোন ক্যারেক্টার সম্বলিত কী চাপলে সেই অক্ষর/ক্যারেক্টারটি বড়
হাতের হয়; তবে Caps Lock key অন থাকলে Shift
key চেপে ধরে কোন অক্ষর
চাপরে সেটা ছোট হাতের হয়। আর যেসব কী-এর সাথে একাধিক ক্যারেক্টার থাকে উপরের
ক্যারেক্টার গুলো লেখার জন্য Shift key চেপে লিখতে হয়।
7 Properties key-এর
ব্যবহার?
Properties key সাধারণত কী-বোর্ডের নীচের সারিতে স্পেসবারের ডান দিকে Ctrl এবং Microsoft key-এর মাঝে থাকে। কোন ফাইল বা ফোল্ডার নির্বাচন করে প্রোপার্টিজ কী চাপলে তার
বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্বলিত প্রোপার্টিজ উইন্ডো প্রদশিত হয়। এছাড়া মাউসের রাইট কী
এর বিকল্প হিসাবেও Properties key ব্যবহার করা হয়।
7 Caps Lock key-এর
ব্যবহার?
কী-বোর্ডের বামপার্শ্বের শিফ্ট কী-র উপরে Caps Lock key থাকে। Caps Lock key একবার চাপলে নিউমেরিক কী প্যাডের উপরে অবস্থিত Caps Lock লেখা একটি লাইট অন হয় এবং পূনরায় চাপলে তা অফ হয়। ক্যাপস লক লাইন অন থাকলে
ইংরেজী হাতের লেখা সব বড় হাতের হয়।
7 Tab key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের বামদিকে শিফ্ট ও ক্যাপলক কী-র উপরে Tab key থাকে।
দ্রুত কার্সর স্থানান্তরে জন্যে উক্ত কী ব্যবহার করা হয়। লেখার সময় ট্যাচ কী চাপলে
কার্সর এক ট্যাচ পরিমাণ অর্থাৎ টেক্স বাউন্ডারী হতে .৫ ইঞ্চি ডানে সরে যায়। তবে এই
পরিমাণ প্রয়োজনে কম-বেশী করা যায়। আবার টেবিল নিয়ে কাজ করার সময় এক কলাম হতে অন্য
কলামে কার্সর স্থানান্তর করার জন্যও ট্যাপ কী ব্যবহার করা হয়। এছাড়া কোন ডায়ালগ
বক্সে একাধিক কমান্ড বা অপশন থাকলে ট্যাপ কী এক কমান্ড বা অপশন থেকে অন্য কমান্ড
বা অপশন পুনঃনির্বাচন করা যায়।
7 Backspace
key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের এন্টার কী’র উপরে ব্যাক এ্যারো (ï) চিহ্নিত কী টি Backspace
key নামে পরিচিতি। Tab key চাপলে
কার্সর অবস্থানের বাম পাশের একটি অকক্ষ মুছে যায়। এছাড়া উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে
অবস্থান করার সময় Previous page-এর বিকল্প হিসাবেও Backspace key ব্যবহার করা যায়।
7 Delete key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের ডান দিকে কার্সর কীগুচ্চের উপরে
অবস্থিত Delete লিখা কী-টি Delete
key নামে পরিচিত। ডিলিট কী
চাপলে কার্সর অবস্থানের ডান পাশের অক্ষর মুছে যায়। এছাড়া যে কোন অপ্রয়োজনীয়
ফোল্ডার বা ফাইল মুছার জন্যও এই কী-টি ব্যবহার করা হয়।
7 Escape (Esc) key-এর
ব্যবহার?
কী-বোর্ডের উপরের সারিতে বাম কোণে অবস্থিত ইস্কেপ
(Esc) লিখিত কী-কে ইস্কেপ কী বলা হয়। কম্পিউটারে কাজ করার সময়
স্ক্রীনে উপস্থিত কোন ডায়ালগ বক্স বা মেসেজ বক্স ব্যবহার না করে তা বন্ধ করার জন্য
Cancel বাটনে ক্লিক করার পরিবর্তে ইস্কেপ কি ব্যবহার করা হয়।
অর্থাৎ কোন অপ্রয়োজনীয় ম্যাসেজ বা ডায়ালগ বক্স বাতির করার জন্য Escape (Esc) key-টি ব্যবহার করা হয়।
7 Pause/Break key-এর
ব্যবহার?
কী-বোর্ডের ডান দিকে কার্সর কী গুচ্ছের উপরে
অবস্থিত Pause বা Break মুদ্রিত কী-টি Pause বা Break key নামে পরিচিত। মনিটরের স্ক্রীনে স্বল্পকালীন সময়ের জন্য প্রদর্শিত কোন
বার্তা পড়ার বা চলমান কার্যক্রম আপাতত স্থগিত রাকার জন্য Pause বা Break key চাপা হয়। এক্ষেত্রে পরবর্তী কোন কী না চাপা পর্যন্ত বার্তাটি মনিটরে স্থির
থাকে।
7 Print Screen key-এর ব্যবহার?
কী-বোর্ডের ডান দিকে কার্সর কীগুচ্চের উপরে
অবস্থিত Print Screen মুদ্রিত কী-টি Print Screen key-নামে
পরিচিতি। মনিটরে প্রদর্শিত কোন বার্তা বা ডায়ালগ বক্স বা উইন্ডো কপি করে
মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড বা অন্য কোন ট্রেক্সট এডিটরে পেস্ট করার জন্য এই কী ব্যবহৃত
হয়।
***
wK-‡evW© Gi F1
†_‡K
F12 d¨vskb wK Gi e¨envi:
7 dvskb
Kx:
we‡kl
wKQz Kvh© m¤úv`‡bi Rb¨ Kw¤úDUv‡ii Kx‡ev‡W©i evg cv‡k¦©i Ic‡i mwbœ‡ewkZ †hgb: F1...F12
b¤^ihy³ Kx¸‡jv‡K dvskb Kx ejv nq| ¯^qswµqfv‡e Kvh© m¤úv`‡bi Rb¨ dvskb Kx ¸‡jvi
e¨envi Lye RbwcÖq| dvskb Kx¸‡jvi gva¨‡g Z_¨ ms‡hvRb, we‡qvRb, m¤úv`bv, †gbyw¯’Z
wewfbœ KgvÛ ev Ackb wbe©vPb Kiv nq| wewfwbœ c¨v‡K‡Ri †¶‡Î dvskb Kx¸‡jvi e¨envi
wewfbœ ai‡bi n‡Z cv‡i|
q
কম্পিউটার কি বোর্ড এর উপরের দিকের F1 থেকে F12 পযন্ত এই বাটন গুলোর প্রত্যেকের রয়েছে
আলাদা আলাদা এবং গুরুত্তপূর্ণ ব্যবহার। বিশেষ করে মাউস এর
বিকল্প হিসেবে এদের ব্যবহার করা যায়। চলুন দেখে নিই কি
গুলোর প্রয়োগঃ
F1 : সাহায্যকারী কি F1 হিসেবেই ব্যবহিত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা
ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয়। Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা
হয়।
F3: (1) F3 চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক
প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়।
(2)
Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা
বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে
শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4: (1) Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়।
(2) Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা
হয়।
F5: (1)
F5 চেপে মাইক্রোসফট
উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়।
(2)
পাওয়ার
পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয় এবং
(3)
মাইক্রোসফট
ওয়ার্ডের Find, Replace, Go To উইন্ডো খোলা হয়।
F6: (1) F6 চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে
নিয়ে যাওয়া হয়।
(2) Ctrl+Shift+F6
চেপে
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়,
F7: (1) F7 চেপে মাইক্রোসফট
ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয়।
(2) Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ,
শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8: F8 কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার
জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9: (1)
F9 কি চেপে Quark 5.0 এর
মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয় এছাড়া
(2) Ctrl+ F9 চাপলে
সেকেন্ড ব্যাকেট এর শুরু এবং শেষ একই সঙ্গে পাওয়া যায়।
F10 : (1) F10 কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নিরবান করা হয়।
(2)
Shift+F10 চেপে কোনো নিরবাচিত
লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে
ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11
: F11 চেপে
ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12
: (1) F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়।
(2)
Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয় এবং
(3)
Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট
ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়।
বর্তমান সময়ে আমরা সবাই অভ্র ব্যবহার করে থাকি, আর এই অভ্র সফটওয়্যার
এ বাংলা এবং ইংরেজী ভাষা সিলেক্ট বা পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ কম্পিউটারে শুধু মাত্র F12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজীতে বা ইংরেজী থেকে বাংলা মুড-এ আসতে পারবেন। আর
ল্যাপটপে Fn+F12 চাপতে হবে।
***
১. উইন্ডোজের কোন
ফাইল বা ফোলডার ভুলে ডিলিট করে ফেলেছেন সাথে সাথে Ctrl+z চাপ দিন চলে অসবে।
২. ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার অথবা
মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের ওয়েব এড্রেস পুরোটা
লিখতে হয়না। যেমনঃ-
এড্রেস বারে yahoo লিখে Ctrl+Enter দিন সয়ংক্রিয়ভাবে প্রথমে www. এবং শেষে .com বসে
যাবে।
৩.
কোন একটা প্রোগ্রাম ক্রেক বা সিরিয়াল সহ ডাউনলোড করতে চাইলে গুগল এ গিয়ে লিখুন
“প্রোগ্রামটার নাম warez“। যেমনঃ-
winzip warez লিখে সার্চ দিন।
৪.
উইন্ডোজ এক্সপিতে একসাথে একাধিক ফাইল রিনেম করা যায়। Ctrl+a
দিয়ে সবগুলো ফাইল সিলেক্ট করুন। যেকোন
একটা ফাইলের উপর রাইট মাউস ক্লিক করে রিনেম করুন অন্য ফাইলগুলোও সিরিয়ালী রিনেম
হয়ে যাবে।
৫.
উইন্ডোজে একসাথে একাধিক ধরনের ফাইল সার্চ করা যায়। যেমনঃ- *.mpg, *.avi, *.mp3 লিখে সার্চ দিন।
কী
বোর্ড এর Shortcut গুলো জানা থাকলে কাজ
করা যেমন তাড়াতাড়ি হয় তেমনি সহজও হয়!
Control Key
|
Work Description
|
CTRL+A
|
একই উন্ডোর সবকিছু একসাথে বাছাই বা সিলেক্ট করার জন্য
|
CTRL+Z
|
আগের অবস্থায় ফিরে যান
|
CTRL+SHIFT
|
শর্টকাট তৈরি করা
|
CTRL+RIGHT ARROW
|
ইনসার্শন পয়েন্টকে পরের শব্দে নেয়া
|
CTRL+LEFT ARROW
|
ইনসার্শন পয়েন্টকে পূর্বের শব্দে নেয়া
|
CTRL+DOWN ARROW
|
ইনসার্শন পয়েন্টকে পরের অনুচ্ছেদে নেয়া
|
CTRL+UP ARROW
|
ইনসার্শন পয়েন্টকে পূর্বের অনুচ্ছেদের প্রথমে নেয়া
|
CTRL+TAB
|
বিদ্যমান
ট্যাবগুলো নড়াচড়া করা
|
CTRL+ESC
|
স্টার্ট মেনুতে ফিরে যাওয়া
|
CTRL+SHIFT+TAB
|
ট্যাবগুলোতে ঘুরাফিরা করার জন্য
|
CTRL+SHIFT
with
any of the arrow keys
|
টেক্সটকে হাইলাইট করা
|
SHIFT+TAB
|
অপশনগুলোর পেছনে যাওয়া
|
SHIFT with any of the arrow keys
|
একই উইন্ডোতে একসাথে অনেকগুলো আইটেমকে বাছাই বা সিলেক্ট করা
|
SHIFT+DELETE
|
বাছাইকৃত
উপাদানগুলো permanently মুছে ফেলা
|
SHIFT+F10
|
বাছাইকৃত আইটেমগুলোর জন্য শর্টকাট মেনু দেখা
|
ALT+ENTER
|
বাছাইকৃত আইটেম এর প্রোপার্টিজ দেখা
|
ALT+F4
|
চলমান কোন প্রোগ্রাম বা বিদ্যমান উইন্ডো বন্ধ করা
|
ALT+SPACEBAR
|
বিদ্যমান উইন্ডোর শর্টকাট ওপেন করা
|
ALT+TAB
|
চলমান প্রোগ্রামগুলোতে মুভ করা
|
ALT+ESC
|
চলমান
প্রোগ্রামগুলোতে ঘুরাফিরা
|
ALT+SPACEBAR
|
বিদ্যমান উইন্ডোর জন্য সিস্টেম মেনু
|
ALT+Underlined
letter in a menu name
|
সংশ্লিষ্ট মেনু দেখা
|
Dialog Box
|
কীবোর্ড শর্টকাট
|
BACKSPACE
|
আগের মেনুতে ফিরে যাওয়া
|
ESC
|
সম্প্রতিক কাজ শেষ করা
|
***
কোন মন্তব্য নেই